বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম - বাংলা আর্টিকেল লিখে আয়

বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম,বাংলা আর্টিকেল লিখে কিভাবে ইনকাম করবেন,বর্তমান সময়ে হাজার হাজার মানুষ বাংলা আর্টিকেল লিখে ঘরে বসে ইনকাম করতেছে প্রতি মাসে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা। আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করতে যাচ্ছি কিভাবে বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুলো।

বাংলা-আর্টিকেল-লিখার-নিয়ম

বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম জেনে আপনে ব্লগার ওয়েবসাইটে আর্টিকেল পোস্ট করে আপনে ইনকাম করতে পারবেন।আবার বাংলা আর্টিকেল লিখার কাজকে অনেক মানুষ পার্ট টাইম জব হিসেবে ধরে নিয়েছে। বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম এবং বিস্তারিত জানুন। 

সূচিপত্রঃ বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম এবং বিস্তারিত

বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম 

বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম এবং আর্টিকেল রাইটিং কি তা সম্পর্কে জানুন। আপনি কি বাংলা লেখালেখি করতে এক্সপার্ট। আপনাকে কোন এক ব্যক্তি একটি বস্তু সম্পর্কে সাজিয়ে গুছিয়ে দিয়েছে। আপনি সেই বিষয়ে কনটেন্ট লিখলেন এটি হচ্ছে আর্টিকেল রাইটিং।আর্টিকেল রাইটিং করে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ হচ্ছে। 

আরো পড়ুন ঃ ৩ দিনে ফর্সা হওয়ার উপায়

আপনার কোন ইনফরমেশন মনে না থাকলে সেটাকে আপনি লিখে রাখতে পারেন। আর্টিকেল অনেক গুলো বাক্যের সমষ্টি। যখন ওই বাক্যেগুলির সাহায্যে নির্দিষ্ট কোন বিষয় সম্পর্কে ইনফরমেশন দেওয়া হয় তখন সেটা আর্টিকেলে রূপে পরিবর্তন হয়। আপনি যদি একজন এক্সপার্ট আর্টিকেল রাইটিং হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার বাংলা লেখালেখির দক্ষ থাকতে হবে। আপনি কি জানেন আর্টিকেল কেন লেখা হয়। আর্টিকেল লেখা হয় মূলত অধিক পরিমাণ অডিয়েন্সের জন্য। 

আর্টিকেল রাইটিং কি  

বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম ও বিস্তারিত সম্পর্কে আলোচনা। মানুষ এখন কোন নিদিষ্ট ওয়েবসাইট ভিজিট করে কন্টেন্ট পড়ার চেয়ে গুগলে গিয়ে সার্চ করে কন্টেন্ট পড়ে। এজন্য আপনার আগে আর্টিকেল লিখার ভালো নিয়ম জানতে হবে। বর্তমান সময়ে মানুষ আর্টিকেল পরার জন্য উপরের কয়েকটা ওয়েবসাইট ভিজিট করে পড়ে। তাই আপনার চিন্তা করতে হবে যে আমার ওয়েবসাইট পোস্ট উপরের দিকে নিয়ে যাওয়ার। আর্টিকেল লিখা গুলো মানসম্মত হতে হবে। একটা ভিজিটর যদি আপনার পোস্ট পড়ে ভালো না লাগে তাগলে আপনার ওয়েবসাইট থেকে বের হয়ে অন্য ওয়েবসাইট ভিজিট করে। 

কিওয়ার্ড রিসার্চ

কিওয়ার্ড রিসার্চ কি ? আপনে একটি পোস্ট লিখার জন্য আপনি যে টাইটেল এবং শিরোনাম  নির্ধারণ করে নিয়েছেন সেটিই হচ্ছে কিওয়ার্ড রিসার্চ। কিওয়ার্ড রিসার্চ কীভাবে করবেন। কিওয়ার্ড রিচার্জ এর বিষয়টা আরো ভালোভাবে বুঝে নেওয়ার জন্য। এখন আপনার প্রশ্ন কিওয়ার্ড রিসার্চ করে সেটা আবার চেক করবো কীভাবে যে এই কিওয়ার্ড রিসার্চ এর  ভ্যালু কেমন? 

চলুন তাহলে এবার জেনে নিয় কিওয়ার্ড রিসার্চ চেক করবেন কিভাবে। আপনার যদি ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ থাকে তাহলে আপনি গুগল কিওয়ার্ড প্ল্যানার অ্যাড করে নিবেন, google keyword planner এই নামে গুগলে সার্চ দিলেই পেয়ে যাবেন আপনারা। এটা অ্যাড করার পর আপনি আপনার পোস্টের যে বিষয়টি নির্ধারণ করেছেন সে বিষয়ে টাইটেল এবং শিরোনাম  আরো ভালোভাবে রিচার্জ করতে পারবেন।

ফোকাস কিওয়ার্ড কীভাব রিসার্চ করবেন  

ফোকাস কিওয়ার্ড কিভাবে রিচার্জ করবেন তার বিস্তারিত। শুরুতে জেনে নিন ফোকাস কিওয়ার্ড কি? ফোকাস কিওয়ার্ড হচ্ছে, আপনে যে বিষয়টার উপর পোস্ট লিখবেন সেই বিষয়ের টাইটেল বা শিরোনাম ফোকাস কিওয়ার্ড। আপনে যখন একটা পোস্ট লিখতে যাবেন তখন অবশ্যয় গুগলে যে বিষয় সার্চ হচ্ছ যে বিষয় সম্পর্কে পোস্ট লিখার চেষ্টা করবেন। এবং পোস্ট লিখার শুরুতে ৩ লাইন ভূমিকা লিখতে হবে  যে লিখা দেখে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটের চলে আসে।লিখার শুরুতে অবশ্যই ফোকাস কিওয়ার্ড ব্যবহার করে লিখতে হবে। 

বাটন রাখতে হবে। আপনার পোস্ট কে আরো ভালো জায়গায়তে নিয়ে যাওয়ার জন্য ফোকাস কিওয়ার্ড ১০ জায়গায় ব্যবহার করবেন। যদি একটা পোস্ট ৩ হাজার শব্দ দিয়ে লেখেন তাহলে আপনে ৩০০ শব্দ পর পর হলেও একটা করে ফোকাস কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে। পোস্ট কোনো রকমের কোনো কপিরাইট থাকা যাবেনা আপনে অন্য কোথাও লিখে সেটা করি করে নিয়াসা যাবেনা। 

বা অন্য কোনো পোস্ট থেকে সরাসরি কপি করে নিয়েসে ব্লগারে পেস্ট করা যাবেনা। অথবা কোনো ফুটেজ অ্যাড করার সময় গুগল থেকে ডাউনলোড করে কখনো সেট করবেননা।কারন গুগল থেকে পোস্ট নিলেও কপিরাইট আসতে পারে। হয়তো আপনাকে ওই পোস্ট আপনাকে ব্যবহার করার অনুমোদন দেয়নি। যদি পোস্ট অ্যাড করতেই হয় তাহলে আপনে এ আই দিয়ে বানিয়ে অ্যাড করেন। পোস্ট লিখার ফরম্যাট গুলো অবশ্যই মানসম্মত হতে হবে। 

ব্লগ পোস্ট লিখার সংহ্মেপ কিছু নিয়ম

  • প্রত্যকটি পোস্ট লিখার সময় লিখার ভাষা ইউনিকোড ফরমেটে চলিত ভাষায় লিখতে হবে।
  • বাংলা পোস্ট লিখার সময় বিশেষ কোনো প্রয়োজন ছারা পোস্টের ভিতর ইংলিশ লিখা ব্যবহার করা যাবেনা।
  • পোস্টে পারমালিং এক থেকে দুই শব্দের মধ্যে লিখতে হবে ইংলিশ কিওয়ার্ডে ।
  • ব্লগ পোস্টে প্রতিটি ছবি আপলোড করার জন্য ৫০ কিলোবাইট এর মধ্যে থাকতে হবে।
  • আপনে যেই কনটেন্ট লিখবেন সেই কনটেন্ট এর ভিতর ফোকাস কিওয়ার্ড ১০ বার ব্যবহার করতে হবে
  • সেম ফোকাস কিওয়ার্ড মডিফাইড করে ৫ বার ব্যবহার করতে হবে
  • অন্য সেকেন্ডারি ফোকাস কিওয়ার্ড আবার  কনটেন্ট এর মধ্যে ২ বার ব্যবহার করতে হবে,এবং মডিফাইড করে ব্যবহার করতে হবে একবার ।
  • কনটেন্ট এর মেটা ডেসক্রিপশন ৩ লাইন লিখতে হবে,এবং শুরুতে ফোকাস কিওয়ার্ড ব্যবহার করে শুরু করতে হবে।
  • ৫ টা লংটেল কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে কনটেন্ট এর ভিতর।
  • প্রতিটি কনটেন্ট এর ভিতর একটা করে টেক্সলিং ব্যবহার করতে হবে
  • প্রতিটি কনটেন্ট আরো পড়ুন সেকশন সর্বনিম্ন ৪ টা  ব্যবহার করতে হবে
  • প্রতিটি পোস্টের হেডিং H2 ফরম্যাটে Large অবস্থায় রাখতে হবে।
  • বিশেষ প্রয়োজনে (!) (।) এই চিহ্ন ছারা অন্য কোনো চিহ্ন ব্যবহার করা যাবেনা
আপনে একটা পোস্ট লিখার পর কখনো গুগল থেকে ফটো ডাউনলোড করে পোস্টে অ্যাড করবেন না। কারন গুগল থেকে ফটো নিতে লাগলেও এখন ব্লগার আপনার পোস্টে কপিরাইট দিয়ে দিবে। আপনারা যদি পোস্ট ব্যবহার করতে আর্টিকেল লিখেন তাহলে আপনে অবশ্যই এ আই ব্যবহার করে ফটো তৈরি করবেন। কারন Ai দিয়ে ফটো তৈরি করে নিলে সেগুলো ফটোতে কপিরাইট আসেনা। আবার আপনাদের মনে আসতে পারে যে Ai দিয়ে যদি পোস্ট তৈরি করে ব্যবহার করা হয় তাহলে Ai দিয়ে আর্টিকেল লিখেও ব্যবহার করা যাবে।

না কখনোই সেটা করা জাবেনা কারন Ai দিয়ে আর্টিকেল লিখে আপনে পাবলিশ করতে পারবেন। কিন্তু আপনার ওয়েবসাইট ভালোমতো রাং করাতে পারবেন না।এবং গুগল অ্যাডসেনস নিতে লাগলে তখন আপনার সমস্যা হতে পারে। তাই আমার মতে Ai দিয়ে আর্টিকেল লিখা কখনোই ঠিক হবেনা। আপনারা যদি বরো বরো পোস্ট লিখতে না পারেন যতটুকু পারবেন সেটাই লিখেন তাও Ai ব্যবহার করে পোস্ট লিখা থেকে দুরে থাকবেন। এতে করে আপনার ওয়েবসাইট এর রেজাল্ট ভালো পাবেন। আশা করছি আমার কথা আপনারা বুজতে পেরেছেন। এবং আরো অনেক নিয়ম গুলা জানার জন্য এই আর্টিকেলটি পুরোপুরি পরবেন আপনাদের কাছে অনুরোধ রইলো।

বাংলা আর্টিকেল লিখে আয়

বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় সম্পর্কে বিস্তারিত। আপনি যদি একজন দহ্ম বাংলা আর্টিকেল রাইটার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি বিভিন্ন জায়গায় কাজ করতে পারবেন। আর্টিকেল রাইটিং কে অনেক মানুষ পার্ট টাইম জব হিসেবেও ধরে নিয়েছে। আবার আপনি চাইলে আপনার নিজের ওয়েবসাইট বানিয়ে নিজের ওয়েবসাইটে পোস্ট করো ইনকাম করতে পারবে। আবার চাইলে আপনাকে যদি কোন মানুষ কোন বস্ত বিষয়ে সাজিয়ে গুছিয়ে দেয় সেটা আপনি লেখে হাই করতে পারবেন। 

আরো পড়ুন ঃ ইউটিউব চ্যানেলে ইনকাম বাড়ানোর ১০ টি সহজ উপাই 

বর্তমান সময়ে অনেক ইউটিউবার রয়েছে তারা নিজেরা আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ না করে অন্যদের দিয়ে করাই। আপনি চাইলে তাদের থেকেও কাজ নিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি একজন দক্ষ বাংলা আর্টিকেল রাইটার হয়ে থাকেন তাহলে অফিসিয়াল যে কোন কোম্পানিতে আপনি লেখালেখি কাজের করতে পারবে।এবং বিভিন্ন ওয়েবসাইটে লেখালেখি করেও আপনে ইনকাম করতে পারবেন 

আর্টিকেল লিখার ওয়েবসাইট 

আর্টিকেল লিখার ওয়েবসাইট সম্পর্কে বিস্তারিত। আপনে যদি একজন কনটেন্ট রাইটার হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনে কোনো কোম্পানিতে জব করার জন্য আগ্রহ হবেন।কিন্তু আপনি কি জানেন একজন কনটেন্ট এর পাসিভ ইনকাম করার ও জায়গা আছে। পাসিভ ইনকাম করার একমাএ ওয়েবসাইট থেকেয় করা সম্ভব। আপনে যদি আর্টিকেল রাইটিংয়ে পারদর্শী হন তাহলে আপনে একটি ব্লগ ওয়েবসাইট খুলতে পারেন। ব্লগ ওয়েবসাইট এ আপনে আপনার লিখা কনটেন্ট গুলো পোস্ট করে ইনকাম করতে পারবেন। ব্লগ ওয়েব সাইটে আপনে বিভিন্ন বিষয়ে কনটেন্ট লিখে পোস্ট করে ইনকাম করতে পারবেন

নিউজ ওয়েবসাইট। আপনে যদি রাজনীতি কনটেন্ট বা দেশ বিদেশের খবর লিখে ওয়েবসাইটে পোস্ট করে ইনকাম করতে পারেন। এবং আপনে যদি একজন ইউটিউবার হয়ে থাকেন। তাহলে আপনে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে যেগুলা ভিডিও আপলোড করে থাকেন সেই গুলা ভিডিও আপনে আপনার ওয়েবসাইটে আপলোড করেও ইনকাম করতে পারবেন। কিন্তু একটা শর্ত আছে । সেটা হল আপনের ওয়েবসাইটে যদি ভিডিও আপলোড করে আয় করতে চান। তাহলে আপনের হোস্টিং কিনতে হবে ওয়েবসাইটের জন্য । কারন আপনার ভিডিওর যে স্টোরেজ সেটা ফ্রি হোস্টিং দিয়ে ইনকাম করা সম্ভব হবেনা। হোস্টিং কিনার জন্য আপনার আলাদা জাইগা বের হবে সেটাই আপনে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করতে পারবেন। এবং অলাইনে ইনকাম করার জন্য আরো অনেক প্লাটফর্ম  আছে 

বাংলা কনটেন্ট রাইটিং জব

বাংলা কনটেন্ট রাইটিং জব সম্পর্কে বিস্তারিত। আপনে কি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন, আপনে কি জানেন আপনার পছন্দের লেখালেখি হতে পারে আপনার ইনকামের পথ। বাংলা লেখালেখি করেই অনেকে হাজার টাকা ইনকাম করতেছে ঘরে বসে। আবার অনেকে বাংলা কনটেন্ট রাইটিং জব করতেছে বরো বরো কম্পানিতে। এবং আরো বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করতে পারবেন বাংলা কনটেন্ট লিখে। আপনে চাইলে বিভিন্ন মার্কটপ্লেস থেকে কাজ নিয়েও ইনকাম করতে পারবেন। কারন আপনে যদি একজন এক্সপার্ট কনটেন্ট রাইটার হয়ে থাকেন তাহলে আপনে লেখালেখি করেই মাসে লাখ টাকা আয় করতে পারবেন। আপনি চাইলে এমন কোন প্রতিষ্ঠানে কনটেন্ট রাইটিং এর জব করতে পারবেন ঘরে বসে। 

বাংলা-কনটেন্ট-রাইটিং-জব

এমন  কিছু প্রতিষ্ঠান আছে অর্ডিনারি আইডিতে আপনি আর্টিকেল রাইটিং রাইটিং এর জব করতে পারবেন এবং বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন। অডিও জব করতে হলে আপনাকে অবশ্যই অর্ডিনারি ওয়েবসাইটে যেমন ধরনের পোস্ট লেখা আছে সেই ধরনের পোস্ট লিখাতে পারদর্শী হতে হবে আপনার। অর্ডিনারি আইডিতে শুরুতে যে নিয়মটা দেয় সেটা হচ্ছে। প্রতিদিন  আপনাকে অবশ্যই দুইটা করে কনটেন্ট বাংলায় লিখে দিতে হবে। এভাবে আপনি একমাস কাজ করার পর ৩০ দিনের সেট আর্টকেল লিখে দিলে তারা প্রতিমাসে পেমেন্ট করবে।অর্ডিনারি আইটির প্রতিটি পোস্টে ১৫০০ শব্দ লিখতে হবে। এই ১৫০০ শব্দ লিখে প্রতিদিন দুইটি করে পোস্ট জমা দিতে হবে। তাহলে তারা প্রতিমাসে ৩ হাজার থেকে ৮ হাজার সেলারি প্রদান করবে।

আপনি যদি তাদের বড় টিম অর্থাৎ এলিট রাইটার টিমে নিয়ম হতে পারেন তাহলে আপনার স্যালারি হবে ৯০০০ টাকা থেকে ১৫০০০ টাকা পর্যন্ত। এখন আসেন এডিট রাইটারের কাজ কি। এলিট রাইটার এর কাজ হল আপনাকে ৩০ দিনে ৩০ টি পোস্ট লিখে অর্ডিনারি আইটির ওয়েবসাইটে জমা দিতে হবে।প্রতিটি পোস্টে ৩০০০ শব্দ থাকতে হবে। এবং আরো কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে যেমন জেআইটি ডট কম বিডি। বাংলা কন্টেন্ট রাইটিং করে আপনি যদি ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে জেআইটি ডট কম বিডি ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনি চাকরির জন্য আবেদন করতে পারেন। এই ওয়েবসাইটে নিয়ম মেনে আপনাকে কাজ করতে হবে। 

কারণ এই ওয়েবসাইটে আপনি যত ইউনিক ভাবে পোস্ট কে কে জমা দিতে পারবেন পোস্টর শব্দ অনুযায়ী ভালো টাকা প্রদান করা হবে। জেআইটি ডট কম বিডি তে জব করতে হলে আপনার কনটেন্ট  রাইটিং এ এক্সপার্ট হতে হবে। পোস্ট লেখার ক্ষেত্রে অবশ্যই ৫০০ শব্দের বেশি হতে হবে। এই ওয়েবসাইটে নতুন ভাবেও আপনি শেয়ারে কাজ করতে পারবেন।যেমনটা ধরেন আপনি পোস্ট লিখলেন সেই পোস্ট থেকে ১০০ টা ভিজিটর অথবা ১০০ জনের ওই পোস্ট যদি দেখে তাহলে আপনি যেখান থেকে ৪০ টাকা পাবেন। জেআইটি ডট কম বিডি ওয়েবসাইটে আরো একটা নতুন পদ্ধতি আছে। আপনি চাইলে এই ওয়েবসাইট থেকে রেফার করেও ইনকাম করতে পারবেন। এখন আপনার প্রশ্ন রেফারটা  কিভাবে করবো।ধরেন আপনি লেখার জন্য অথবা কন্টেন্ট লেখার জন্য একজন রাইটার জেআইটি ডট কম বিডি ওয়েবসাইটে নিয়োগ করলেন। সেই ক্ষেত্রে আপনি সেখান থেকে ২০% কমিশন পাবেন। 

কনটেন্ট রাইটার কেনো প্রয়োজন

আপনে কি জানেন কনটেন্ট রাইটার কেনো প্রয়োজন। পৃথিবী এখন আস্তে আস্তে ডিজিটাল এ পরিবর্তন হচ্ছে এটা আমরা হয়তো প্রায় মানুষই জানতে পারতেছি।কারন মানুষ এখন সজহে ইনকাম করার রাস্তা নির্ধারন করে। এজন্য পৃথিবীতে এখন অনলাইনে ঘরে বসে থেকে ইনকাম করা যাচ্ছে। এসব ইনকামের সর্বচ্চ ওয়ে এখন কনটেন্ট রাইটারদের জন্য। কারন একজন কনটেন্ট রাইটার যদি কনটেন্ট তৈরি করে দেয়। তাহলে তারা সেই কনটেন্ট দিয়ে ভিডিও বানাতে পারে এবং যেকোনো সাইটে পোস্ট করে ইনকাম করতে পারে।কারণ কনটেন্ট রাইটার যদি কনটেন্ট না লিখে তাহলে অনলাইনে ইনকাম বেশির ভাগ কাজেই বন্ধ হয়ে যাবে। একটা কনটেন্ট রাইটার এর ওপর নির্ভর করে 

আরো পড়ুন ঃ ৭ দিনে চিকন হওয়ার উপায়

সারা দেশে লেখালেখির মাধ্যমে অনেক কাজ প্রচলিত  হয়ে থাকে। কনটেন্ট রাইটিং হচ্ছে বিভিন্ন তথ্যবহুল উদ্দীপক লেখার সংযোজন। এই লেখালেখি আপনার রচনা বা কবিতায় আকার আকৃতি ধারণ করবে না। এটি এমন ভাবে প্রচলন হবে যে আপনি কেমন ভাবে শব্দের সব প্রয়োগে আপনার দর্শকদের মনে আকর্ষণ তৈরি করতে পারবেন। এক কথায় আমরা ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ সাইটে যেসব লিখিত আর্টিকেল পড়ে থাকি সেগুলোই হচ্ছে কনটেন্ট রাইটিং এর কার্যক্রম। আপনি অনেক ক্ষেত্রে ইউটিউবে ডেসক্রিপশন লেখা হয় কনটেন্ট রাইটার এর মাধ্যমে। আবার ফেসবুকে ডেসক্রিপশন লেখা হয় মাধ্যমে। কনটেন্ট রাইটার বলতে শুধু লেখালেখি করে তাই না। এটি নতুন কোন একটি বস্তু নিয়ে সেটা এক বিষয়ে লিখে দর্শকদের মনে আকৃষ্ট জন্মায়। 

কনটেন্ট রাইটিং এর সুবিধা কি কি
আপনি যদি একজন পারদর্শী কনটেন্ট রাইটার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি কোন একটা বস্তুর বিষয়ে লেখালেখি করতে পারবেন সেটা হতে পারে কোন প্রযুক্তিগত কিংবা অনলাইন ইনকাম বিষয়ে। আপনার যদি একটি ব্লগ ওয়েবসাইট থাকে তাহলে আপনে আর্টিকেল লিখা না জানলেও শিখতে হবে।কারন ব্লগ ওয়েবসাইট এ আর্টিকেল অথবা কনটেন্ট রাইটার এর কাজ ছারা অন্য কোনো কাজ নাই। 

আপনে একজন আর্টিকেল রাইটার হয়ে থাকলে একটা ব্লগ ওয়েবসাইট চালানোর জন্য আপনার বেশি ভাবতে হবেনা। খুব সহজে একটা ওয়েবসাইট কনট্রোল করতে পারবেন আপনে।আপনি যদি কনটেন্ট রাইটিং এ পারদর্শী হন তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে এক্সপার্ট ভাবে এসইও করে আপনার ওয়েবসাইটকে খুব দ্রুত দূরত্ব হাজার হাজার দর্শকদের কাছে পৌঁছাতে পারবেন।এবং আরো বিভিন্ন রকমের কাজ আছে যা কনটেন্ট রাইটার দ্বারা করা হয়।

স্মার্টফোন দিয়ে আর্টিকেল লিখা

স্মার্টফোন দিয়ে আর্টিকেল লিখা সম্পর্কে বিস্তারিত। বর্তমান সময়ে সবার কাছে প্রায় সবার হাতে হাতে স্মার্টফোন আছে। কেমন হয় যদি আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন কাজে লাগিয়ে মানে ১০-১৫ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারলে। অনেকে চিন্তা ভাবনা করে যে আমি তো কম্পিউটার চালাতে পারিনা, আমার তো কম্পিউটার নাই তাহলপ আমি কিভাবে অনলাইনে কাজ শিখে ইনকাম করবো। এসব ভুল ধারনা মানুষকে কাজের প্রতি আগ্রহ কমিয়ে দেয়। চলুন বেশি বকাবকি না করে কাজের বিষয়ে চলে যায়। আপনে আপনার স্মার্টফোন দিয়ে বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারবেন। এখন আপনে বলতে পারেন যে কোথায় লিখবো,কিভাবে লিখনো, কিভাবে ইনকাম করবো।

চলুন এবার জেনে নিন কিভাবে করবেন,কোথায় করবেন। আপনে যদি একটা বাংলা আর্টিকেল লিখাতে পারদর্শী। তাহলে আপনে ব্লগ ওয়েবসাইট এর পোস্ট করে ইনকাম করতে পারবেন। শুরুর দিকে আপনে অন্যর ওয়েবসাইটে পোস্ট লিখে দিয়ে আয় করবেন।আপনে চাইলে বাংলা আর্টিকেল রাইটিং এর জব ও করতে পারবেন আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে। এজন্য আপনাদের কে বলি আপনারা আজারা বসে থেকে সময় নষ্ট না করে আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে ইনকাম করেন।এতে করে আপনার পরিবার থেকে চাপ কমে যাবে।আপনার লাইফ স্টাইল আরো সুন্দর করতে পারবেন। আশা করছি স্মার্টফোন দিয়ে কিভাবে আপনেরা বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করবেন এ বিষয়টা আপনারা বোঝতে পারছেন।

আর্টিকেল রাইটিং কিভাবে শিখা যায়

আর্টিকেল রাইটিং কিভাবে শিখা যায় এই বিষয়ে বিস্তারিত  দেখুন। আর্টিকেল রাইটিং শিখার জন্য আপনে বিভিন্ন জায়গায় যেমন ইন্টারনেটের মাধ্যমে ইউটিউবে ভিডিও দেখে শিখাতে পারেন। বর্তমান সময়ে ইউটিউবে সকল ধরনের তথ্য পাওয়া যায়।তাই বলি যদি আপনার ফোনে সব সময় যদি নেট থাকে অথবা বাসায় যদি ওয়াই-ফাই থাকে তাহলে আপনে ইউটিউবে বিভিন্ন চ্যানেলে ভিডিও দেখে শিখতে পারেন। ধরেন আপনে আর্টিকেল রাইটিং কি সেটাও জানেন না। তাহলে আপনে যদি মনযোগ সহকারে ইউটিউব এর আর্টিকেল রাইটিং এর ভিডিও দেখেন আপনে একজন আর্টিকেলে পারদর্শী হতে পারবেন।

কিন্তু এখানে আরেকটা সমস্যা হয়ে দ্বারাই। আমাদের দেশের বাংঙালি ফ্রি জিনিসের মূল্য দিতে জানেনা।ইউটিউবে ফ্রি  ভিডিও দেখেও অনেকে আর্টিকেল রাইটিং এক্সপার্ট হয়ে যাচ্ছে আর আপনে অলসতা করে পিছিয়ে যাচ্ছেন। তাদের জন্য আমি বলি টাকা দিয়ে অনেক প্রতিষ্ঠানে আর্টিকেল রাইটিং শিখাচ্ছে।  আপনে চাইলে সেখানেও শিখতে পারবেন। আপনাকে ভালোভাবে আর্টিকেল রাইটিং শিখার একটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে অর্ডিনারী আইটি। অর্ডিনারী আইটিতে আর্টিকেল রাইটিং শিখে অনেকে আবার অর্ডিনারী আইটিতে আর্টিকেল রাইটিং এর জব করে ইনকাম করতেছে। 

আর্টিকেল-রাইটিং-কিভাবে-শিখা-যায়

কারন বাংলাদেশের ভিতর আর্টিকেল রাইটিং শিখার ভালো একটি জায়গা হচ্ছে অর্ডিনারী আইটি। কারন তারা সেখানে কাজ শিখানোর পর তারা আবার কাজ দেয়। অর্ডিনারী আইটিতে আর্টিকেল রাইটিং শিখতে হলে আপনাকে ৭ দিনের একটা কোচিং করতে হবে। যেটা করতে হলে আপনাকে ২০৫০ টাকা ফ্রি দিতে হবে তারপর আপনে কাজ শিখার জন্য অর্ডিনারী আইটিতে আবেদন করতে পারবেন। এখন আপনার প্রশ্ন যে কাজ শিখার জন্য যোগাযোগ করবো কিভাবে অর্ডিনারী আইটিতে তাইনা। এবাস আসুন কিভাবে ফর্ম পুরন করবেন আর্টিকেল রাইটিং শিখার জন্য। 

আপনে শুরুতে গুগলে গিয়ে সার্চ করবেন অর্ডিনারী আইটি লিখে তারপর শুরুতে যে ওয়েবসাইট আসবে সেটাই ক্লিক করবেন। এরপর আপনে ওয়েবসাইট এর ভিতরে গিয়ে ওয়েবসাইট এর যে সার্চ করার জায়গা আছে সেখানে ক্লিক করে। বাংলা লেখালেখি করে ১৫ হাজার টাকা ইনকাম মাসে এটা লিখে সার্চ করলে আপনার সামনে একটা পোস্ট আসবে।সেই পোস্টে ক্লিক করে পুরো পোস্ট পড়বেন ভালো করে। পোস্টের নিছের দিক আসলে আপনে দেখতে পাবেন একটা ফর্ম পুরন করার সেই ফর্ম পুরন করতে আপনাকে অফিস থেকে একটা এসএমএস করবে। 

আপনাকে এসএমএস বা কল করে জানিয়ে দিবে যে আপনে কি অর্ডিনারী আইটিতে কি আর্টিকেল রাইটিং শিখতে চান। যদি আপনে শিখতে চান তাহলে তাদের বিকাশ নামবারে ২০৫০ টাকা দিয়ে দিলে তারা ক্লাস ভিডিও দিয়ে দিবে। ক্লাস ভিডিওতে থাকবে ৭ দিনের সময়। এই ৭ দিনের ভিতর আপনাকে কাজ শিখে তাদের ওয়েবসাইটে ২-৪ টি পোস্ট জমা দিতে হবে। এবং কাজ শিখার যেই টাকা আপনাক থেকে তারা নিয়েছিল আপনে যদি নিয়মিত তাদের ওয়েবসাইটে কাজ করেন তাহলে তারা প্রথম মাসের বেতনের সাথে ওই ২০৫০ টাকা ফেরত দিয়ে দিবে।

এবং আপনি যদি আর্টিকেল লিখায় ভালো এক্সপার্ট হয়ে থাকেন। তাহলে আপনে এই অর্ডিনারী আইটিতে জব করে মানে ১৫ হাজার টাকা ইনকাম করার  সুযোগ আছে। এজন্য আমি বলি আপনারা যদি আর্টিকেল রাইটিং শিখতে চান বা শিখার আগ্রহ আছে তাহলে অর্ডিনারী আইটিতে ভর্তি হয়ে যান। কারন এখানে আছে ইনকামের নিচ্চয়তা। এবং ডিজিটাল মার্কেটিং শিখানোর হ্মেএে তারা মানিব্যাগ গ্যারানটি দিয়ে ক্লাস করিয়ে থাকে।আশা করছি আপনার আর্টিকেল রাইটিং শিখার জায়গাটা বুঝতে পারছেন।

আমাদের শেষ মন্তব্য 

আমরা কোন কোম্পানিতে জব নেওয়ার আগে অবশ্যই আর্টিকেল রাইটিং এবং কনটেন্ট রাইটিং এ এক্সপার্ট হতে হবে। কারণ বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম গুলো সব জানতে হবে। এক্সপার্ট রাইটার ছাড়া কখনোই তারা রাইটার নিয়োগ নিবে না।আপনি যদি একজন এক্সপার্ট রাইটার হয়ে থাকেন তবে আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারেন কনটেন্ট রাইটিং এর জব করার। অথবা আপনি শুরুতে ছোটখাটো আর্টিকেল লিখে চেষ্টা করতে পারেন আপনার নিজের ওয়েবসাইটে। আর্টিকেল লিখে তাই করার পদ্ধতি আছে যা আপনার আজকের এই আয়োজনে বলা হয়েছে আশা করছি পুরো আর্টিকেলটি আপনারা পড়বেন তাহলে বুঝতে পারবেন আর্টিকেলটি লিখার নিয়মগুলো।

এক্সপার্ট আর্টিকেল রাইটার হতে পারলে আপনি অর্ডিনারী আইটি তে  জব করতে পারেন।কারণ অর্ডিনারী আইটি  একটি  বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান। এখানে কাজ করলে আপনি নিশ্চিত পেমেন্ট পাবেন এবং এখানে কাজ করার নিয়ম। আপনি ঘরে বসে আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ করে বিকাশে অথবা নগদে পেমেন্ট নিতে পারবেন। আমার মতে আপনাদের আগে ভালো করে আর্টিকেল রাইটিং শিতে আপনে নিজের একটা ওয়েবসাইট বানান।ওয়েবসাইট বানিয়ে নিজের সাইটে নিজে পোষ্ট করেন একটা সময়ের পর আপনার কাজ না করলেও ইনকাম হবে।আর আপনে যখন একটা অফিসে জব করবেন আর্টিকেল রাইটিং এর তখন শুধু তাদের নিয়মে আপনাকে কাজ করতে হবে। 

এর বাহিরে আপনার ইনকাম আসবেনা। তবে আর একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন আমার মনে হয়। আপনে কোনো কোম্পানিতে জব করার পাশাপাশি নিতে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করবেন।অন্য কাজের পাশাপাশি আপনার নিজের ওয়েবসাইট টাও দার করাবেন এটা আপনার জন্য খুব ভালো একটা আইডিয়া হবে। আজকের আলোচনা ছিল আর্টিকেল লিখার নিয়ম,আর্টিকেল লিখে আয়,এবং কিভাবে আপনে আর্টিকেল রাইটিং এর জব করবেন। এবং আরো অনন্য বিষয়। আশা করছি আপনারা যদি পুরো আর্টিকেল টি পরেন তাহলে আপনে আর্টিকেল লিখার সব নিয়ম গুলো জানতে পারবেন। আজকের মতো আমি এখানেই শেষ করছি। যদি কোনো জায়গায় ভুল হয়ে থাকে আমার তাহলে সেটা হ্মমার দৃষ্টিতে দেখবেন আমাকে। আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অনলাইন এক্সপার্ট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন । প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় :

comment url