মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো। এমন প্রশ্ন অনেকেই করে থাকেন। আপনে কি জানেন মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে লাখ টাকা ইনকাম করা যায়। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে ইনকাম করবেন। এবং কি কি কাজ করা যাবে মোবাইল দিয়ে। কেমন আয় করা যাবে মোবাইল দিয়ে কাজ করে। এসব বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন সম্পূর্ণ আর্টিকেল ভালো ভাবে পড়লে।

মোবাইল-দিয়ে-ফ্রিল্যান্সিং-কিভাবে-শিখবো
মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে বিভিন্ন মার্কেটে কাজ করুন। ফাইভারে কাজ করতে হলে ল্যাপটপ লাগবে নাকি মোবাইল দিয়ে করা যাবে। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো। কিংবা মোবাইল দিয়ে কাজ করে মাসে কত টাকা ইনকাম করা সম্ভব। এসব কিছুর বিস্তারিত থাকছে আজকের এই আর্টিকেলে। 

সূচিপত্রঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো সম্পর্কে বিস্তারিত   

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো সম্পর্কে জানতে হলে আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়বেন। ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা সেটা আমরা কম বেশি সবাই জানি। বর্তমান সময়ে অনেক মানুষ আছে যারা কিনা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করতেছে। কিন্তু অনেক মানুষের ধারনা আমার তো ল্যাপটপ নাই আমি কি পারবো ফ্রিল্যান্সিং শিখতে । 
এসব চেতনা বাদ দিয়ে দিন আজ থেকে। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো সম্পর্কে জানুন।  আপনার যদি ল্যাপটপ কিনার সামর্থ্য নাই থাকে তাহলপ আপনে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করা শিখুন। মোবাইল দিয়ে আপনে ছোট ছোট কাজ শিখে যেমন লোগো ডিজাইন এর কাজ টি-শার্ট ডিজাইনের কাজ গুলো আপনে ফোন দিয়ে শিখতে পারবেন। ফোন দিয়ে ভালোভাবে শিখার পর আপনি ফাইভারে মার্কেটে, বা আপওয়ার্ক মার্কেট থেকে কাজ নিয়ে কাজ করতে পারবেন মোবাইল দিয়ে।

ফ্রিল্যান্সিং কোথায় থেকে শিখবেন

ফ্রিল্যান্সিং কোথায় থেকে শিখবেন এবং কিভাবে শিখবেন তা নিয়ে থাকছে আজকের বিস্তারিত আলোচনা। ফ্রিল্যান্সিং শিখার জন্য আপনাকে ভালো একটা প্রতিষ্ঠান বেছে নিতে হবে। যেখানে আপনার মেন্টর আপনার সুবিধা মতো সাপোর্ট দিতে পারবে। কারন একা একা ফ্রিল্যান্সিং শিখে ভালোকিছু করা সম্ভব হয়না। কাজ শিখার সময় নানা সমস্যা দেখা দিবে ৷ আপনে চেষ্টা করতে হয়তো কিছু সমস্যা সমাধান করতে পারবেন। 
কিন্তু সব সমস্যা তো আর আপনে নতুন অবস্থায় সমাধান করতে পারবেন না। এজন্য বলি আপনে যেখানেই ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান না কেনো সেখানে দেখবেন আপনাকে তারা ঠিক মতো গাইডলাইন দিতে পারবে কিনা।ফ্রিল্যান্সিং শিখার সময় ঠিক মতো যদি গাইডলাইন না পায় তখন তাদের মাথায় অন্য চিন্তা ভাবনা চলে আসে এর ফলে তারা ফ্রিল্যান্সিং শিখতে এসে টিকে থাকতে পারেনা। আবার অনেকে আছে ইউটিউব ভিডিও দেখে ফ্রিল্যান্সিং শিখে ইনকাম করতেছে। হ্যা ইউটিউব ভিডিও দেখে ফ্রিল্যান্সিং শিখেও ইনকাম করা সম্ভব। 

তবে সেটা আপনার স্কিল এর ওপর নির্ভর করবে। যাদের স্কিল একটু ভালো আছে তারা ইউটিউব অনেক চ্যানেলে ফ্রিল্যান্সিং এর ক্লাস আছে। কিন্তু যারা একবারে নতুন অবস্থায় শুরু করবেন তাদের জন্য আমি বলি ভালো কোনো একটা প্রতিষ্ঠান দেখে ভর্তি হয়ে যান।আপনারা ইউটিউব দেখে শিখতে লাগলে অনেক সময় ভিডিও দেখলেও সমস্যা হয়ে যায় সেগুলা ঠিক করতে পারেন না। কারন ইউটিউব দেখে শিখতে লাগলে আপনাকে কেও সাপোর্ট দিবেনা। আশা করি আপনে বুঝতে পারছেন তাহলে।  আসলেই কি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখা যায় কিনা। 

মোবাইল দিয়ে কি কি কাজ করতে পারবেন

মোবাইল দিয়ে কি কি কাজ করতে পারবেন এ সম্পর্কে জানার জন্য আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ুন। মোবাইল দিয়ে আপনে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ গুলো করতে পারবেন। অনেকে ভেবে থাকেন মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করে আসলেই কি ইনকাম করা সম্ভব। অবশ্যই আপনে চাইলে মোবাইল দিয়ে লোগো ডিজাইন করতে পারবেন। ফাইভার একাউন্ট করতে পারবেন মোবাইল দিয়ে। ফাইভার থেকে অর্ডার নিতে পারবেন ফোন দিয়ে।

মোবাইল-দিয়ে-কি-কি-কাজ-করতে-পারবেন

মোবাইল দিয়ে আপনে যেসব কাজ করতে পারবেন
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন 
  • ফেসবুক মার্কেটিং 
  • ইউটিউব মার্কেটিং 
  • ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং 
  • লিড জেনারেশন
  • আর্টিকেল রাইটিং 
আপনার যদি ল্যাপটপ না থাকে তাহলে আপনে উপরের ওই কাজগুলো একটি ভালে মোবাইল দিয়ে করতে পারবেন। এগুলা কাজ ভালে করে শিখে আপনে ফাইভারে বা আপওয়ার্কে কাজ করে ভালো পরিমান টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ফোন দিয়ে যেগুলা কাজ আপনে করতে পারতেছেন না সেগুলা করবেন না। উপরে ৬ ধরনের কাজ দেওয়া আছে আপনের সবগুলা কাজ যেনে মার্কেট থেকে কাজ নিতে হবে এমন টা না। 

আপনে চাইলে ২ ধরনের কাজ শিখতে পারেন কিন্তু আপনে যেই কাজ শিখেন না কেন সেটা আপনার ভালো ভাবে শিখতে হবে। কারন মার্কেটে কাজ ডেলিভেরি দেওয়ার সময় কাজের কোন সমস্যা থাকলে  তারা সেই কাজ জমা নিবেনা। ১০০% কাজ সঠিক হতে হবে তবে তারা কাজ জমা নিবে। কাজ ডেলিভেরি খারাপ হলে আপনার একাউন্ট ব্রান্ড করে দিতে পারে ফাইভার থেকে। এজন্য মার্কেটে কাজ করতে হলে আপনে যেই বিষয় নিয়ে কাজ করবেন সেই কাজটা আপনাকে ১০০% শিখে তারপর মার্কেটে যাবেন কাজ করতে । 

ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যত কেমন

ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যত কেমন সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। পৃথিবী আস্তে আস্তে ডিজিটাল যুগে পরিবর্তন হচ্ছে।  একটা সময় মানুষ হাতের কাজ কম্পিউটার এর সাহায্য করবে। মানুষ অফিসে গিয়ে কাজ না করে বাসায় বসে থেকে অফিসের কাজ গুলো কম্পিউটার দিয়ে করবে। কারন সময় যত যাচ্ছে আস্তে আস্তে পৃথিবীটা অনলাইন যুগে পরিবর্তন হচ্ছে। অনলাইন পরিচালনা বেড়ে যাওয়ার কারনে ফ্রিল্যান্সার দের চাহিদা বাড়তেছে। কারন এখন নতুন করে একটা ব্যবসা শুরু করতে লাগলেও সেখানে ডিজিটাল মার্কেটের দিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করতেছে। 

বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং মানুষের একটি পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারন মানুষ কাজ করতে লাগলে এখন তাদের সুবিধা খোঁজে। ফ্রিল্যান্সিংয়ে নিজের সুবিধা মতে তারা কাজ করে ইনকাম করতে পারতেছে। আর যারা চাকরি করে তাদের একটা নিদিষ্ট সময় পযন্ত ডিউটি করতে হয়। তাদের কাছে অনেক সময় বিরক্তিকর হয়ে দাঁড়ায় সেটা। অনেকে আছে চাকরি ছেরে দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করছে। চাকুরির দ্বিগুন টাকা তারা ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতেছে। তাহলে আপনে একবার ভাবুন এই কাজ ভবিষ্যতে কতটা এগিয়ে যেতে পারে।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ কি

ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ কি এবং কিভাবে করতে হবে। ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। আপনে একটা ফোন ব্যবহার করে ইন্টারনেটের মাধ্যমে মানুষের কোম্পানির পণ্য পরিচালনা করে দেওয়াটাই হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ হচ্ছে আপনাকে কেও একজন বললো যে আমার ব্যবসার সেল বাড়ানের জন্য এই পণ্য টা সকলে সামনে কিভাবে নিয়ে যাবে। 

হাতে হাতে নিয়ে যেয়ে তো দেখানো সম্ভব হবেনা। একজন ডিজিটাল মার্কেটের সেটা অনলাইনের মাধ্যমে সকলের কাছে পরিচালনা করে থাকে। এজন্য আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট হওয়া দরকার। বর্তমান সময়ে কোনো ব্যবসাকে ভালো জায়গায় নিয়ে যেতে হলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা বেশি হচ্ছে। তো এই ছিল ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ গুলো আশা করছি আপনারা বুঝতে পারছেন যে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ গুলো কি কি।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা কেমন

ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা কেমন তা জানতে হলে এই আর্টিকেল টি ভালোভাবে পড়ুন। বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা ব্যাপক। ধরেন আপনে একজন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট অথবা গ্রাফিক্স ডিজাইনার কিন্তু আপনে এখন কাজ পাবেন কোথায়। আপনে কাজ জানেন ঠিক কিন্তু আপনে কাজ না করলে কি আপনে ইনকাম করতে পারবেন। না কখনোই ইনকাম করতে পারবেন না। সে হ্মেএে একজন ডিজিটাল মার্কেটের প্রয়োজন হচ্ছে। 
আপনি যখন ডিজিটাল মার্কেটের দিয়ে আপনার কাজের দহ্মতা মানুষের সামনে পরিচালনা করবেন মানুষের যদি আপনার দহ্মতা পছন্দ হয় তাহলে আপনাকে কাজ দিবে। আপনে গ্রাফিক্স ডিজাইন জানেন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জানেন কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং জানেন না তাহলে কি আপনে অধিক পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন কখনোই না। অথচ আপনে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ ও জানেন না ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ও জানেন না কিন্তু আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট  তবুও আপনি মাসে লাখ টাকা আস করতে পারবেন। তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা কি বুজলেন।যে এই সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা সবার উপরে।

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কতদিন লাগবে

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কত সময় লাগবে সেটা মূলত আপনার দহ্মতার উপর নির্ভর করবে। আপনে যদি কম্পিউটার এর সব ধারনা না যেনে থাকেন তাহলপ ৩ মাস লাগবে আপনার কম্পিউটার এক্সপার্ট হতে।পরের ৩ মাস মানে ৬ মাসে আপনে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ইনকাম শুরু করতে পারবেন। কারন ৬ মাসে আপনে ডিজিটাল মার্কেটিং এর বেসিক কাজ গুলা বুঝতে পারবেন। আর যদি আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট হতে চান তাহলে এর পিছনে আপনার ২ বছর সময় দিতে হবে।কারন ডিজিটাল মার্কেটিং শিখলে মূলত ধয্য লাগে।

ডিজিটাল-মার্কেটিং-শিখতে-কতদিন-লাগবে
আপনার ধয্য কতটুকু আছে তার উপর নির্ভর করবে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখার সময়। একজন অনলাইনে যদি হয়ে থাকপ তাহলে তার ভালো ভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট হতে ১ বছর সময় লাগবে যদি মনোযোগ দিতে কাজ শিখে তাহলে। আর আপনে যদি এক্সপার্ট ডিজিটাল মার্কেটের হয়ে ভালেভাবে কাজ করতে চান তাহলে আপনে একটা ভালো আইটি সেক্টরে ভর্তি হয়ে ভালেভাবে কোর্স কমপ্লিট করে কাজ করেন অনেক ভালে হবে।কারন তারা আইটি সেক্টর থেকে লাইফ টাইম সাপোর্ট দিবে। এতে করে আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট হতে ১-২ বছর লাগবে তখন আপনার যেকোনো সমস্যা হলে তাদের আইটি সেক্টর থেকে সাপোর্ট নিয়ে কাজ করতে পারবেন এবং কাজের সমস্যা থাকলে সমাধান করে নিতে পারবেন।

আমাদের শেষ মন্তব্য 

আপনে ফ্রিল্যান্সিং করেন মোবাইল দিয়ে। তারপর আপনে যদি ভাবেন যে এই কাজ টা আমার দ্বারা করা সম্ভব বা আমি এই কাজ করে ইনকাম করতে পারবো। সে হ্মেএে আপনি একটা কম্পিউটার কিনতে পারেন। আর যদি কম্পিউটার কিনার মতো অর্থ নাই তাহলে আপনে ফোন দিয়ে কাজ করেন। ফোন দিয়ে কাজ করেও মাসে ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব হবে। আপনি ফোন দিয়ে আর্টিকেল রাইটিং এর জব করতে পারবেন ফোন দিয়ে বাসায় বসে থকে।
আমার আপনি টি শার্ট ডিজাইন করতে পারবেন আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে। এবং আরে অনেক কাজ আছে যেগুলা আপনে ফোন দিয়ে করে ইনকাম করতে পারবেন। কিন্তু কাজ শিখার জন্য ভালো একটা আইনটি বেছে নিতে হবে আপনাকে।নতুন অবস্থায় আপনার অনলাইন বিষয়ে কোনো ধারনা তাই কিন্তু আপনে ইউটিউব ভিডিও দেখে শিখতে চাচ্ছেন তাহলে আপনে ভালোভাবে শিখতে পারবেন না। কারন নতুন অবস্থায় শিখতে লাগলপ আপনার পাশে একটা গাইডলাইন থাকতে হবে।

না হলে আপনে বিভিন্ন জায়গায় ভুল করলে সেগুলা সমাধান করতে পারবেন না।আশা করছি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে। আজকের মতো আমার আলোচনা এখানেই শেষ করছি আপনারা যদি কোথাও ভুল খুজে পান তাহলে সেটা হ্মমার দৃষ্টিতে দেখবেন আমাকে। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অনলাইন এক্সপার্ট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন । প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় :

comment url